দুয়োরাণী যখন কঠিন জ্বরে শয্যাশায়ী
তখন মান রাখতে রাজা বৈদ্য ডাকলেন,
ওষুধ আনালেন, পথ্যি যোগালেন,
কিন্তু রাণী দিনে দিনে শয্যার সঙ্গে মিশে যেতে লাগলেন।
বদ্যি এসে বললেন,' এবার বোধহয় সময় এসে গেছে,
দরজা জানালা গুলো খুলে দাও '
সুয়োরানী নাক সিঁটকে বললেন,
'এঃঁ ! এত সহজে যেন মরবে!'
দিন যায়...
একদিন একটি অচেনা রঙিন পাখি
জানালায় এসে বসে চমৎকার শিস দিতে লাগল।
সে ডাক সকালে ঘুম ভাঙাবার, রাত্রে ঘুম পাড়াবার।
রানীর অচেতন মনে কে যেন বলতে থাকল,
'তোমায় রাজা ছেড়েছেন, প্রাসাদ ছেড়েছে,
আরাম ছেড়েছে, সম্পদ ছেড়েছে,
কিন্তু মনে রেখো, একজন সবসময়
তোমার জন্য আছে।'
দিনে দিনে রাণী চোখ মেলে চাইলেন।
একদিন রাণী সুস্থ হয়ে শয্যা ছেড়ে উঠে দাঁড়ালেন।
উঠে তিনি পাখিটাকে তন্ন তন্ন করে খুঁজে বেড়ান
কিন্তু কোথাও খুঁজে পান না তাকে আর।
শুধু পাখির গাওয়া গানগুলি রাণীর বাকি জীবনের
পরম সম্পদ হয়ে রইল।
তখন মান রাখতে রাজা বৈদ্য ডাকলেন,
ওষুধ আনালেন, পথ্যি যোগালেন,
কিন্তু রাণী দিনে দিনে শয্যার সঙ্গে মিশে যেতে লাগলেন।
বদ্যি এসে বললেন,' এবার বোধহয় সময় এসে গেছে,
দরজা জানালা গুলো খুলে দাও '
সুয়োরানী নাক সিঁটকে বললেন,
'এঃঁ ! এত সহজে যেন মরবে!'
দিন যায়...
একদিন একটি অচেনা রঙিন পাখি
জানালায় এসে বসে চমৎকার শিস দিতে লাগল।
সে ডাক সকালে ঘুম ভাঙাবার, রাত্রে ঘুম পাড়াবার।
রানীর অচেতন মনে কে যেন বলতে থাকল,
'তোমায় রাজা ছেড়েছেন, প্রাসাদ ছেড়েছে,
আরাম ছেড়েছে, সম্পদ ছেড়েছে,
কিন্তু মনে রেখো, একজন সবসময়
তোমার জন্য আছে।'
দিনে দিনে রাণী চোখ মেলে চাইলেন।
একদিন রাণী সুস্থ হয়ে শয্যা ছেড়ে উঠে দাঁড়ালেন।
উঠে তিনি পাখিটাকে তন্ন তন্ন করে খুঁজে বেড়ান
কিন্তু কোথাও খুঁজে পান না তাকে আর।
শুধু পাখির গাওয়া গানগুলি রাণীর বাকি জীবনের
পরম সম্পদ হয়ে রইল।
No comments:
Post a Comment